৫ ডিসেম্বর : ওড়িশার বালেশ্বর জেলার ভোগরাই ব্লকের তালসারী সমুদ্রতটে উঠে এল এক বিশাল হাঙ্গর। প্রায় ৩০ ফুট লম্বা ও ৫০ কুইন্টালের বেশি ওজনের মৃত হাঙ্গরটি জালে আটকে পড়ে বলে জানিয়েছেন মৎস্যজীবীরা। মুহূর্তে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে তালসারির সমুদ্রতটে। হাঙরের কথা ছড়িয়ে পড়তেই ওড়িশার সৈকতে ভিড় জমান কৌতূহলীরা।
ছবি, ভিডিও তোলার হিড়িক ওঠে। আর সেসব নিমেষের মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায়। সোশাল মিডিয়ার পাতায় ওই বিশালদেহী মৃত হাঙরকে দেখে চোখ কপালে নেটিজেনদের! তবে জলের ওই ‘দৈত্য’কে উদ্ধার করতে রীতিমতো সংগ্রাম করতে হয় মৎস্যজীবীদের। দেখতে পর্যটক-স্থানীয়দের ভিড়।
ওড়িশার বালাসোর জেলার ভোগরাই ব্লকের তালসারী সমুদ্রতটে বুধবার গভীর রাতে উঠে এল এক বিশাল হাঙ্গর। প্রায় ৩০ ফুট লম্বা ও ৫০ কুইন্টালের বেশি ওজনের মৃত হাঙ্গরটি জালে আটকে পড়ে বলে জানিয়েছেন মৎস্যজীবীরা। পাঁচ মৎস্যজীবী ভুটুভুটিতে চড়ে মাছ ধরতে গিয়ে উপকূল থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে এই দৈত্যাকার মাছটি দেখতে পায়। তারপর তা জালে ওঠে। ভারের কারণে উপকূল পর্যন্ত সম্পূর্ণ টেনে আনা সম্ভব হয়নি। পরে শতাধিক স্থানীয় মানুষ চেষ্টা করেও তীরে তুলতে পারেননি। পরে জোয়ার আসার পর ট্রেনে তোলা সম্ভব হয়। তারপরই দৈত্যকার হাঙ্গর দেখে সকলে হতবাক।
পর্যটনস্থল হিসেবে অতি পরিচিত তালসারি। সেখানেই বুধবার গভীর রাতে উঠে এল বিশাল হাঙর। সকাল হতে তাকে স্বচক্ষে দেখে একেবারে আঁতকে উঠলেন মৎস্যজীবীরা। হাঙরটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৩০ ফুট, ওজন ৫০ কুইন্ট্যালের বেশি। মৎস্যজীবীরা জানান, হাঙরটি তাঁদের জালে আটকে পড়েছিল। পাঁচ মৎস্যজীবী বাষ্পচালিত নৌকায় চড়ে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন। উপকূল থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে এই দৈত্যাকার হাঙর জালে ওঠে। বলা হচ্ছে, ‘জলদৈত্য’র এত ওজনের কারণে সেটিকে উপকূল পর্যন্ত সম্পূর্ণ টেনে আনা সম্ভব হয়নি। এমনকি শতাধিক স্থানীয় মানুষও চেষ্টা করেও তিরে তুলতে পারেননি।
ঘটনাস্থলে ভিড় করেন পর্যটক ও স্থানীয় বাসিন্দারা। মোবাইলে ছবি-ভিডিও তোলার হিড়িক পড়ে যায়। বনদপ্তরের আধিকারিকরা পৌঁছে হাঙরের প্রাথমিক পরীক্ষা ও জাত নির্ধারণের কাজ শুরু করেছেন। তবে প্রাথমিকভাবে এটি বিরল প্রজাতির বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কী ভাবে তা তালসারির সৈকতে ভেসে এল, কোথা থেকেই বা এল, এসবের খোঁজ চলছে। তবে এত বৃহদাকার হাঙর দেখে তাজ্জব সকলে।
ঘটনাস্থলে ভিড় করেন পর্যটক ও স্থানীয় বাসিন্দারা। মোবাইলে ছবি-ভিডিয়ো তোলার হিড়িক পড়ে যায়। মৎস্য দফতরের আধিকারিকরা পৌঁছে মাছটির প্রাথমিক পরীক্ষা ও জাত নির্ধারণের কাজ শুরু করেছেন। তবে প্রাথমিকভাবে বিরল প্রজাতির বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।


