শ্রমিকদের জন্য ৪০টি অ্যাম্বুল্যান্স মোতায়েন, তৈরী অস্থায়ী হাসপাতাল

২৩ নভেম্বর : বুধবার রাতেই উত্তরকাশীর ৪১ জন শ্রমিককে উদ্ধার করার কথা থাকলেও, তা সম্ভব হয়নি। সারারাত কাজ করেও উদ্ধারকারীরা শ্রমিকদের উদ্ধার করতে পারেননি। সুড়ঙ্গের ভেতরে থাকা লোহা এবং স্টিলের কারণে আটকে থমকে যায় ড্রিলিং প্রক্রিয়া। শেষপর্যন্ত গ্যাস কাটার এনে সেই জঞ্জাল সাফ করতে হয়। ইতিমধ্যেই শ্রমিকদের জন্য অস্থায়ী হাসপাতালে তৈরি করা হয়েছে। ৪০টি অ্যাম্বুল্যান্স মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়া লিফটের ব্যবস্থাও রয়েছে।ধ্বংসস্তূপকে আড়াআড়িভাবে কেটে সুড়ঙ্গের ভিতরে বিশালাকার পাইপ বসিয়ে আটকে থাকা শ্রমিকদের কাছে পৌঁছনোর চেষ্টা চলছে। সব মিলিয়ে উদ্ধারকাজের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি তুঙ্গে। উদ্ধারকাজ ঠিকঠাক চললে কিছুক্ষণের মধ্যেই আলোর মুখ দেখবে শ্রমিকরা।

উল্লেখ্য, গত ১২ নভেম্বর উত্তরকাশী জেলার ব্রহ্মতাল-যমুনোত্রী জাতীয় সড়কের উপর সিল্কিয়ারায় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ নির্মীয়মাণ সুড়ঙ্গে ধস নামে। ভাঙা সুড়ঙ্গের ভিতরেই আটকে পড়েন ৪১ জন শ্রমিক। সেই ঘটনার পর ১১ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনও উদ্ধার করা যায়নি শ্রমিকদের। সুড়ঙ্গে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিককে নিরাপদে ফিরিয়ে আনতে যথাসাধ্য চেষ্টা চালাচ্ছে রাজ্য ও কেন্দ্র। খবর : উত্তরবঙ্গ সংবাদ।

Author

Spread the News