পাথারকান্দি যেন একসুরে বলছে আমাদের নেতা, আমাদের গর্ব কৃষ্ণেন্দু পাল

।। এসএম জাহির আব্বাস ।।
১১ মে : ১০ মে, শনিবার পাথারকান্দিজুড়ে যেন এক আনন্দোল্লাস! আনন্দের আবহে ভাসছে পথঘাট, রাজনৈতিক মহল এবং সর্বোপরি জনসাধারণ– কারণ আজ পূর্ণ হলো অসম রাজ্যের মীন পশু পালন ও পূর্ত বিভাগের মন্ত্রী তথা পাথারকান্দির টানা দু’বারের বিধায়ক, কৃষ্ণেন্দু পালের ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্য থেকে শুরু করে বিধায়ক ও বর্তমানে মন্ত্রী হয়ে ওঠার ৯ বছরের গৌরবময় যাত্রা। মন্ত্রীর জন্য এই নয় বছরের যাত্রা কোনও সাধারণ যাত্রা নয়। এটি এক সংগ্রামের, এক স্বপ্নের, এক মানবসেবার মহাকাব্য। ২০১৬ সাল পাথারকান্দির রাজনৈতিক ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় সূচিত হয়।কৃষ্ণেন্দুর এখানাকার জনগণ দুহাতে উজাড় করে ভোট দিয়ে জনগণ বেছে নেন এক কর্মঠ, নির্ভীক, সৎ এবং দুরদর্শী নেতাকে আর তিনি হলেন কৃষ্ণেন্দু পাল।

পাথারকান্দি যেন একসুরে বলছে আমাদের নেতা, আমাদের গর্ব কৃষ্ণেন্দু পাল

প্রথমবারেই জনগণের হৃদয়ে স্থায়ী জায়গা করে নেওয়া এই নেতা ২০২১ সালে পুনরায় বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন, কংগ্রেস প্রার্থী শচীন সাহুকে পরাজিত করে। এবং এবার তিনি কেবল বিধায়ক হিসেবে থেমে থাকেননি— তিনি হয়ে ওঠেন অসম রাজ্য সরকারের একজন দক্ষ মন্ত্রী। কৃষ্ণেন্দু পালের নেতৃত্বে বদলে যেতে থাকে পাথারকান্দির মুখচ্ছবি। সহ তার হাতে থাকা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের হাল হকিকত। গ্রাম হোক বা শহর, প্রতিটি অঞ্চলে ছুঁয়ে যায় উন্নয়নের ছোঁয়া। জল, রাস্তা, বিদ্যুৎ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, যুবকল্যাণ মীন পশু পালন কোনও ক্ষেত্রই তাঁর দৃষ্টি এড়িয়ে যায়নি। তিনি শুধু একজন জনপ্রতিনিধি নন, তিনি হয়ে উঠেছেন একজন জনদরদী নেতা, যিনি ২৪ ঘণ্টা পাথারকান্দি বাসীর জন্য সেবায় নিয়োজিত থাকেন। শ্রীভূমি পাথারকান্দির বা গুয়াহাটি দিসপুর যেখানেই থাকেন হোক রাত বা দিন, ফোনে কিংবা নিজে গিয়ে অথবা তার বিশ্বস্থকে পাঠিয়ে মানুষের পাশে সবসময় থাকেন তিনি। তাঁর দফতর নয়, তাঁর হৃদয় সবসময় খোলা থাকে মানুষের জন্য। আজ তাঁর এই ৯ বছরের সফল যাত্রা উপলক্ষে নিজ নির্বাচনীয় কেন্দ্র পাথারকান্দির দলীয় কর্মী মহলে বইছে উৎসবের আবহ। বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার, শুভেচ্ছা বার্তা, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুভেচ্ছার ঢল— পাথারকান্দি যেন বলছে একসুরেই আমাদের নেতা, আমাদের গর্ব  কৃষ্ণেন্দু পাল! বিজেপি কর্মী থেকে শুরু করে সমর্থক মহল, সাধারণ জনগণ থেকে সরকারি কর্মকর্তারা — সকলেই আজ ধন্যবাদ জানাচ্ছেন তাঁকে এই ৯ বছরের নিষ্ঠাবান ও উন্নয়নমুখী নেতৃত্বের জন্য।

এই নয় বছরে তিনি পাথারকান্দির ইতিহাসে যা দিয়েছেন, তা শুধু উন্নয়ন নয়—  বিশ্বাস, ভরসা, এক পরিচিতি। কৃষ্ণেন্দু পালের সক্রিয় ইচ্ছে শক্তিতে আজ অসম মানচিত্রে পাথারকান্দি উঠে এসেছে এক উন্নয়নমুখী, সক্রিয় ও সম্ভাবনাময় কেন্দ্র হিসেবে— যার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান এই এক নেতার, কৃষ্ণেন্দু পালের। তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা কেন্দ্র জনগণের মুখে মুখে একটাই বাতা উন্নয়নের অপর নাম কৃষ্ণেন্দু পাল। পাচারকান্দি বিধানসভার কেন্দ্রের লোয়াইরপোয়া ও পাথারকান্দির মণ্ডল বিজেপি সহ পাথারকান্দিবাসীর পক্ষ থেকে অনেকেই ব্যক্তিগত ভাবে ও সামাজিক যোগাযোগ মধ্যেমে  তাকে জানিয়েছেন আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও শ্রদ্ধা পাশাপাশি উজ্জ্বল রাজনৈতিক ভবিষ্যত কামনা করে ভগবানের কাছে প্রার্থনা করেন।

পাথারকান্দি যেন একসুরে বলছে আমাদের নেতা, আমাদের গর্ব কৃষ্ণেন্দু পাল

Author

Spread the News